About Me

Dr. Tapan Kumar Biswas MBBS, FCGP(Delhi) ‘Corona Warrior’ Awardee

Address:
Residence: Saroj Park. Taki Road Barasat. Kolkata-700124

Chamber: Red Heart, Saroj Park. Taki Road Barasat,
Kolkata-700124

Mobile: 9433125195. 7980044732

President

Indian Medical Association, Barasat Branch.

Past State President (2018-2019)

Indian Medical Association, Bengal State

President (Founder)

Senior Citizens Welfare Society. Barasat.

Former President

Students’ Health Home, Barasat.

Former Chairman in Council

Barasat Municipality.

Former President

Businessmen’s Association, Taki Road, Barasat.

Life member

Indian Red Cross Society.

Life member

St. John Ambulance.

Former Member

West Bengal Medical Council.

Former member

Rotary International.

 

Books: 12 Books

Tour:

Egypt: The Land of Mummy, Pyramid and River Nile

 Research & Analysis:

 Abeg o Antar

 Small Story:  

AnadritaUcchash

Alokbrtika

 Poem:

Firey Asha

JegeAchhi

JanaranyePadatik

RanginKanchghar

Adamya

BimurtaSanglap

Pranay o Pankgti

Dr. Tapan Kumar Biswas is a Physician by profession.

He is an Organizer, Social Worker, Eminent Writer, Orator and World Tourist.

He is a regular writer of ‘News Mag’ published from Kolkata (IMA Bengal State).

He had been writing poems, stories and articles on research on different aspects since his School and College life.

Within this busy schedule he is in constant touch with literature.  His has published Bengali poetry books ‘Firey Asha’‘JegeAchhi’, JanaronyePadatik’, ‘RanginKanchGhar’, ‘Adamya’ and ‘BimurtaSanglap’  ‘Pranay o Pangti’ – have attracted readers with a distinct eagerness to his writings.

Tour and Travel- ‘Egypt: Land of Mummy Pyramid and Nile River’– He has depicted his experiences of Egypt Tour and elaborate information – ancient History of last 5000 years and Geography regarding Egypt in this book. This high standard  book will be a comprehensive roadmap on Egypt  to many who are interested in Egypt.

‘Abeg o Antar’- He wrote another book of articles on Research and Analysis on Emotion.

‘AnadritaUcchash’ , ‘Alokbortika’ and ‘Karnishe Kalatan’ –  books of small stories has earned name amongst readers.

He has travelled almost all States and Cities of  India on his organisational and professional interest.

He has visited so many countries of the world. He has visited : Egypt, Srilanka,

Thailand, Singapore, Malaysia, China, Russia, Hong Kong, Macau, European Countries-  Great Britain, France, Switzerland, Austria, Lichtenstein, Italy, Vatican City, Oman, Ozbekistan, Arab Emirates etc.

 He has travelled so many Cities of the World- Florence, Cairo, Alexandria, Moscow, St Petersburg, Bejing, Sanghai, Macau, Kualalampur, Taskent, Muskat, Colombo, Dubai etc.   

Dr. Tapan Kumar Biswas was born on 8th July 1955 in Vill: Bagdanga, Jessore District, East Bengal.

His mother Smt Nisha Rani Biswas passed away on 14th March 2020. His father Sri Haridas Biswas passed away on 25th November 1994. His father was a Social Worker and helped so many poorer people. Even today people remember Sri Haridas Biswas for his contribution to the society. Sri Haridas Biswas is his Philosopher, Guide and Idol since his childhood.

His wife Dr. Dipali Biswas is all along his inspiration. He married Dr. Dipali on 23rd February 1984. Dr. Dipali Biswas is a renowned Doctor and has earned a name in the area.

He has three brothers- Sri Swapan Biswas, Sri Amal Biswas and Dr. Shyam Sundar Biswas. Dr. Shyam Sundar Biswas is a reputed doctor. His wife Dr. Swapna Biswas is also a good doctor. Both of them have been residing at Kolkata.

He has two sons. Rajesh Biswas, the elder son got MBBS and DGO from Medical College, Kolkata and joined as Consultant, Gynecology in Medical College Hospital. Rajesh Biswas got married with Deepika Dahal. Grandson is Stavya.

 Younger son Mukesh Biswas is an IIT Engineer, got Integrated M.Tech from IIT Roorkee. Now he is a consultant in Microsoftin Europe.  

Dr. Tapan Kumar Biswas is a social activist. As a Physician he has earned a reputation amongst the people for his affectionate behaviour to his patients. He is attached with several Social Welfare Organisations.

He addresses on different topics on Health Awareness in  Workshops, Meetings and Seminars  in and around India and outside the country.

He is actively involved with Blood Donation Movement.

He has been working for the Welfare, Health Awareness and free treatment of the Senior Citizens through IMA Geriatric Clinic, Barasat.  He helps distressed Children and Mothers through different organizations. He was awarded  prestigious ‘Corona Warrior’ by Indian Medical Association, Barasat Branch in 2020.

 

পরিচিতি
ডাঃ তপনকুমার বিশ্বাস এমবিবিএস, এফসিজিপি(দিল্লী), ২০২০ সালে ‘বিশেষ করোনা যোদ্ধা’ সম্মান প্রাপ্ত ।
সভাপতি, ইন্ডিয়ান মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশন, বারাসাত শাখা।

রাজ্য সভাপতি(২০১৮-২০১৯), ইন্ডিয়ান মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশন, বঙ্গীয় রাজ্য কমিটি।
প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি, সিনিয়র সিটিজেনস ওয়েলফেয়ার সোসাইটি, বারাসাত।
প্রাক্তন পৌরপ্রধান পারিষদ, বারাসাত পৌরসভা।
প্রাক্তন সদস্য, পশ্চিমবঙ্গ মেডিকেল কাউন্সিল।
প্রাক্তন সম্পাদকইয়োর হেলথ,সর্বভারতীয় স্বাস্থ্যপত্রিকা-আই এম এ।
আজীবন সদস্য, ইন্ডিয়ান রেডক্রস সোসাইটি।
আজীবন সদস্য, সেন্ট জন আ্যান্বুলেন্স।
প্রাক্তন সদস্য, রোটারি ইন্টারন্যাশনাল।
প্রাক্তন সভাপতি, স্টুডেন্টস হেলথ হোম, বারাসাত আঞ্চলিক কমিটি।
প্রাক্তন সভাপতি, ব্যবসায়ি সমিতি, টাকি রোড, বারাসাত।

লেখকের গ্রন্থ সমূহঃ মোট ১২ খানি গ্রন্থের প্রণেতা।

ভ্রমণকাহিনীঃ-
মিশর- মমি পিরামিড ও নীলনদের দেশে

গবেষণামূলক বিশ্লেষণধর্মী প্রবন্ধসংকলনঃ-
আবেগ ও অন্তর

ছোটোগল্পঃ
অনাদৃত উচ্ছ্বাস
আলোকবর্তিকা
কার্নিশে কলতান

কাব্যগ্রন্থঃ

ফিরে আসা

জেগে আছি
জনারণ্যে পদাতিক
রঙিন কাঁচঘর

অদম্য
বিমূর্ত সংলাপ

প্রণয় ও পঙক্তি

ডাঃ তপনকুমার বিশ্বাস পেশায় একজন চিকিৎসক, দক্ষ সংগঠক, সমাজসেবী, সুলেখক এবং সুবক্তা।

তিনিকলকাতা থেকে প্রকাশিত সর্বভারতীয় স্বাস্থ্য পত্রিকা ‘ইওর হেলথ’এর সম্পাদকের দায়িত্বে ছিলেন।

তাঁর ছোটোবেলা থেকেই লেখার অভ্যাস। তিনি স্কুল ও কলেজের পত্রিকাতেও নিয়মিত কবিতা, গল্প ও প্রবন্ধলিখতেন। বর্তমানে দেশের বিভিন্ন পত্র পত্রিকায় তাঁর লেখা কবিতা, গল্প ও ভ্রমণকাহিনী প্রকাশিত হয়।

তাঁর কর্মব্যস্ততার মধ্যে তিনি তাঁর লেখা ‘ফিরে আসা’, ‘জেগে আছি’ ‘জনারণ্যে পদাতিক’, ‘রঙিনকাঁচঘর’, ‘অদম্য’ও ‘বিমূর্ত সংলাপ’ ও ‘প্রণয় ও পঙক্তি’ কাব্যগ্রন্থগুলিপাঠকদের মধ্যে প্রচুর আগ্রহের তৈরি করেছে। মিশর ভ্রমণ নিয়ে তাঁর লেখা আলোড়নসৃষ্টিকারি গ্রন্থ ‘মিশর- মমি পিরামিড ও নীলনদের দেশে ।’ এই গ্রন্থখানি প্রচুর তথ্যসমৃদ্ধ। মিশরের বিশদ ইতিহাস, ভৌগলিকবর্ণনা ও ভ্রমণবৃত্তান্ত সব রয়েছে গ্রন্থখানিতে।

লেখকের প্রকাশনা ‘আবেগ ও অন্তর” একটি প্রবন্ধসংকলন – তাঁর অন্যতম একটি সংযোজন। কয়েক বছরধরে মানুষের আবেগ নিয়ে তিনি গবেষণা, পর্যবেক্ষণ ও নিরীক্ষণ করেছেন গভীর ভাবে। ব্যক্তি ও সমাজে মানুষের আবেগের  উৎপত্তি ওতাঁর প্রতিক্রিয়া নিয়ে তিনি গবেষণা করছেন দীর্ঘ দিন। তাঁর গবেষণালব্ধ অভিজ্ঞতা উপস্থাপন করেছেন এই গ্রন্থটিতে।
এই গ্রন্থখানি লিখতে সময় নিয়েছেন প্রায় পাঁচ বছর।

তাঁর ছোটোগল্পের গ্রন্থ ‘অনাদৃত উচ্ছ্বাস” ও ‘আলোকবর্তিকা’ ইতিমধ্যে পাঠকমহলে সমাদৃত।

তিনি একজন ভ্রমণপিপাসু মানুষ। তিনি ভারতবর্ষের প্রায় সকল রাজ্য, বড়ো বড়ো শহর ও দর্শনীয় স্থান ভ্রমণকরেছেন সাংগঠনিক, পেশাগত কারণে ও অভিজ্ঞতা অর্জনের জন্য।

বিশ্বভ্রমণে তিনি বিশ্বের অনেক দেশ ভ্রমণ করেছেন,তাঁর মধ্যে মিশর, রাশিয়া, চিন, ইউরোপের – গ্রেট ব্রিটেন, ফ্রান্স,সুইজারল্যান্ড, ইতালি, অস্ট্রিয়া, লিচেনস্টেন, ভ্যাটিকান সিটি,শ্রীলঙ্কা, থাইল্যান্ড, সিঙ্গাপুর, মালয়শিয়া, হংকং,উজবেকিস্তান, ম্যাকাউ, ওমান, আরব আমিরাত প্রভৃতি উল্লেখযোগ্য। বিভিন্ন দেশের মানুষের আবেগ নিয়ে বিশ্লেষণ করেছেন এক পাত্রেরেখে, খুঁজেছেন সামঞ্জস্য ও বৈপরীত্য। কথা বলেছেন তাদের সঙ্গে বিশ্বভ্রমণের সময়। তিনি লন্ডন, প্যারিস, মক্কো,সেন্টপিটার্সবার্গ, জেনেভা, রোম, ভেনিস, ফ্লোরে, পিসা, তাসখন্দ, বেজিং, সাংহাই, হংকং, ম্যাকাউ, কায়রো, আলেকজান্দ্রিয়া ,ব্যাংকক, সিঙ্গাপুর, কলোম্বো, কুয়ালালামপুর, মাস্কাট, দুবাই সহ আরও অনেক শহরে গিয়েছেন, অবস্থান করেছেন, মানুষের সঙ্গেকথা বলেছেন। চিকিৎসা ও সমাজ সংস্কার বিষয়ে বিভিন্ন সেমিনারে বক্তব্য রেখেছেন।

করোনা অতিমারি প্রায় অতিক্রান্ত । আবার পরিকল্পনা করছেন বিশ্বভ্রমণের। 

ডাঃ তপনকুমার বিশ্বাস ১৯৫৫ সালের ৮ই জুলাই পূর্ববঙ্গের যশোর জেলার বাগডাঙ্গা গ্রামে জন্ম গ্রহণ করেন। তাঁরবাবা শ্রী হরিদাস বিশ্বাস ১৯৯৪ সালের ২৫শে নভেম্বর পরলোক গমন করেন। তাঁর বাবা ছিলেন যশোর জিলা পরিষদের
একজন সরকারি কর্মচারী। সমাজসেবি ও পরোপকারি মানুষ হিসাবে তাঁর বিশেষ পরিচিতি রয়েছে। সমাজে তাঁর অবদানেরকথা মানুষ কৃতজ্ঞচিত্তে  স্মরণ করে। ডাঃ তপনকুমার বিশ্বাস তাঁর বাবার আদর্শে বড় হয়েছেন শৈশবকাল থেকেই।
তাঁর মা শ্রীমতি নিশারানী বিশ্বাস ২০২০ সালের ১৪ই মার্চ পরলোক গমন করেন। তাঁর বাবার মৃত্যুর পর দীর্ঘ ছাব্বিশ বছরতাঁর মা ছিলেন তার পরিবারের অভিভাবক ও তার দার্শনিক।

ডাঃ দীপালীর সঙ্গে ১৯৮৪ সালের ২৩শে ফেব্রুয়ারি তাঁর বিয়ে হয়। স্ত্রী ডাঃ দীপালী বিশ্বাস তাঁর সকল কর্মপ্রেরণারউৎস সকল সময়েই। তাঁর জোষ্ঠপুত্র ডাঃ রাজেশ বিশ্বাস বিশিষ্ট স্ত্রীরোগ বিশেষজ্ঞ, বর্তমানে কলকাতা মেডিকেল কলেজে কর্মরত
আছেন। কনিষ্ঠপুত্র মুকেশ বিশ্বাস রুড়কি আইআইটির এমটেক ইঞ্জিনিয়ার। একজন কন্সালট্যান্ট ইঞ্জিনিয়ার হিসাবে ইউরোপে মাইক্রোসফট কোম্পানিতে  কর্মরতও গবেষণারত আছেন।

ডাঃ তপনকুমার বিশ্বাস চিকিৎসা পেশার বাইরে সমাজসেবার সঙ্গে বরাবর জড়িত। সদালাপী ডাঃ তপনকুমারবিশ্বাস একজন জনদরদী চিকিৎসক ও সমাজসেবী হিসাবে মানুষের নিকট পরিচিত। অমায়িক ব্যবহার ও পরোপকারীতিনি সর্বভারতীয় চিকিৎসক সংগঠন ইন্ডিয়ান মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশনের সঙ্গে জড়িত। শাখাস্তর থেকে রাজ্য ওকেন্দ্রীয় স্তরে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে থেকে আই এম এর নেতৃত্ব দিয়েছেন।

তিনি মানুষের রক্তদান আন্দোলনের সঙ্গে সক্রিয় ভাবে জড়িত। তিনি দেশের ভিতরে ও বাইরে বিভিন্ন জায়গায়গিয়েছেন আর স্বাস্থ্যসচেতনতা ও সমাজ সচেতনতা নিয়ে বিভিন্ন সভায় বক্তব্য রেখেছেন। তিনি দুঃস্থ শিশু ও মহিলাদের
চিকিৎসা ও বিভিন্ন প্রকার সহায়তা ও পরিষেবা প্রদান করে থাকেন।
তিনি আরও কয়েকজন সমাজসেবীকে সঙ্গে নিয়ে সিনিয়র সিটিজেনস ওয়েলফেয়ার সোসাইটি নামে একটি বৃহৎসংগঠন গড়ে তুলেছেন যেখানে প্রবীণ নাগরিকদের নিয়মিত বিনামূল্যে চিকিৎসা পরিষেবা দেওয়া হয় ও নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা
ও স্বাস্থ্যসচেতনতা বিষয়ক সেমিনারের আয়োজন করা হয়।

করোনা অতিমারির সময়ে তিনি বয়স্ক নাগরিকদের চিকিৎসা পরিষেবা সহ অন্য বিভিন্ন প্রকারে সহায়তা প্রদানকরছেন। এই দুঃসময়ে দুঃস্থ প্রবীণ নাগরিকদের আর্থিক সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন।

তিনি আই এম এ বারাসাত শাখায় বয়স্ক চিকিৎসা কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা। সেখানে প্রবীণ নাগরিকদের বিনামূল্যেচিকিৎসা পরিষেবা প্রদান করা হয়, স্বাস্থ্য সচেতনতামূলক আলোচনা সভার আয়োজন করা হয় ও পরামর্শ দেওয়া হয়।

বর্তমান করোনা ভাইরাস আক্রমণের সময়ে তিনি বিভিন্ন সময়ে গরিব মানুষের মধ্যে অর্থ ও খাদ্য বিতরণ করছেন।
করোনা ভাইরাস সম্পর্কে সাধারণ মানুষের সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য তিনি নানা পদক্ষেপ গ্রহণ করছেন।
বিভিন্ন সংগঠনকে সঙ্গে নিয়ে এ সময়ে মানুষের মনোবল বৃদ্ধির জন্য কাজ করছেন। তিনি জীবনের ঝুঁকি নিয়ে অনেকরোগীর চিকিৎসা করছেন। তাঁর রোগীদের টেলিমেডিসিন ও হোয়াটসঅ্যাপের সাহায্যে পরিষেবা প্রদান করছেন।
চিকিৎসকদের সঙ্গে নিয়ে করোনা মোকাবেলায় বিভিন্ন প্রকার সাংগঠনিক কাজ ও পরিশ্রম করে চলেছেন নিরন্তর । তাঁরকাজের স্বীকৃতি স্বরূপ ২০২০ সালে ইন্ডিয়ান মেডিকেল আ্যাসোসিয়েশন, বারাসাত শাখা তাঁকে ‘করোনা যোদ্ধা” বিশেষ সম্মান প্রদান করে।

Experience

PresidentPresent

Indian Medical Association, Barasat Branch.

Past State President2018-2-19

Indian Medical Association, Bengal State

President (Founder)

Senior Citizens Welfare Society. Barasat.

Life member

St. John Ambulance.

Former President

Students’ Health Home, Barasat.

Former Chairman in Council

Barasat Municipality.

Former President

Businessmen’s Association, Taki Road, Barasat.

Life member

Indian Red Cross Society.

Former Member

West Bengal Medical Council. Rotary International.

About Me

Awarness

Student Life

ORGANISATIONAL ACTIVITIES

FAMILY

Conference

Get in touch

Contact Me

Dr. Tapan Kumar Biswas

MBBS, FCGP(Delhi) ‘Corona Warrior’ Awardee

Get in touch

    * We all know how important your information is. They are always safe with us.